ঢাকা ১১:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৩ নভেম্বর ২০২৫

হাতিয়ায় নগদ টাকা স্বর্ণালংকার সহ ব্যবসায়ীর বাড়ীতে ডাকাতি ।। হাসপাতালে ভর্তি -৩

বি এন ডেক্সঃ নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় হাতিয়া সুপার মার্কেটের ইনসাফ বস্ত্র বিতানের মালিক কামরুল ইসলামের বাড়িতে চেতনা নাশক ছিটিয়ে অজ্ঞান করে নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার সহ প্রায় ২০লাখ টাকার মালামাল ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) ভোর রাতে চরকিং ইউনিয়নের ৯ নং ওয়াড়ে চরকৈলাস গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা যায়,অজ্ঞান পার্টির সদস্যরা ঘরের জানালায় দেওয়া টিন সরিয়ে প্রবেশ করে। তারা শয়ন কক্ষে চেতনানাশক ছিটিয়ে পরিবারের সবাইকে অজ্ঞান করে দেয়। পরে ১ লাখ ৮৫ টাকা, ৯ ভরি স্বর্ণের গহনা, দুইটি মোবাইল ফোন ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সহ প্রায় ২০ লাখ টাকার মালামাল নিয়ে যায় । ৩ জনকে চেতনা নাশক দিয়ে অজ্ঞান করে ফেলে।

ব্যবসায়ী কামরুল ইসলাম বলেন, ফজরের নামাজের আগে আমার মেয়ের চিৎকার শুনে উঠে দেখি পুরো ঘর তছনছ হয়ে রয়েছে। আমার স্ত্রীর ৯ ভরি স্বর্ণ, নগদ ১ লাখ ৮৫হাজার টাকা, আমার ও আমার ছেলের স্মার্টফোন সহ মূল্যবান সব মালামাল লুট নিয়ে যায়। চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন আসলে, তখন তারা পালিয়ে যায়। ঘরের সবাইকে ডাকলে ও তারা না উঠায় বুঝতে পারি তাদের অজ্ঞান করা হয়েছে। আমার ২ ছেলে আবু তালহা-১৮,আবু ওবামা-১৫ ও ১ দোকান কর্মচারিকে রাকিব-১৮কে অজ্ঞান অবস্থায় হাসপাতালে পাঠাই।

হাতিয়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম আজমল হুদা বলেন, পুলিশকে ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। আমরা ঘটনার সঠিক তদন্ত নিশ্চিত করব এবং ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগের আলোকে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

নোয়াখালী-৬ হাতিয়া আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন শামীম,শহরে জুড়ে আনন্দ মিছিল

হাতিয়ায় নগদ টাকা স্বর্ণালংকার সহ ব্যবসায়ীর বাড়ীতে ডাকাতি ।। হাসপাতালে ভর্তি -৩

আপডেট: ০৭:২৯:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫

বি এন ডেক্সঃ নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় হাতিয়া সুপার মার্কেটের ইনসাফ বস্ত্র বিতানের মালিক কামরুল ইসলামের বাড়িতে চেতনা নাশক ছিটিয়ে অজ্ঞান করে নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার সহ প্রায় ২০লাখ টাকার মালামাল ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) ভোর রাতে চরকিং ইউনিয়নের ৯ নং ওয়াড়ে চরকৈলাস গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা যায়,অজ্ঞান পার্টির সদস্যরা ঘরের জানালায় দেওয়া টিন সরিয়ে প্রবেশ করে। তারা শয়ন কক্ষে চেতনানাশক ছিটিয়ে পরিবারের সবাইকে অজ্ঞান করে দেয়। পরে ১ লাখ ৮৫ টাকা, ৯ ভরি স্বর্ণের গহনা, দুইটি মোবাইল ফোন ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সহ প্রায় ২০ লাখ টাকার মালামাল নিয়ে যায় । ৩ জনকে চেতনা নাশক দিয়ে অজ্ঞান করে ফেলে।

ব্যবসায়ী কামরুল ইসলাম বলেন, ফজরের নামাজের আগে আমার মেয়ের চিৎকার শুনে উঠে দেখি পুরো ঘর তছনছ হয়ে রয়েছে। আমার স্ত্রীর ৯ ভরি স্বর্ণ, নগদ ১ লাখ ৮৫হাজার টাকা, আমার ও আমার ছেলের স্মার্টফোন সহ মূল্যবান সব মালামাল লুট নিয়ে যায়। চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন আসলে, তখন তারা পালিয়ে যায়। ঘরের সবাইকে ডাকলে ও তারা না উঠায় বুঝতে পারি তাদের অজ্ঞান করা হয়েছে। আমার ২ ছেলে আবু তালহা-১৮,আবু ওবামা-১৫ ও ১ দোকান কর্মচারিকে রাকিব-১৮কে অজ্ঞান অবস্থায় হাসপাতালে পাঠাই।

হাতিয়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম আজমল হুদা বলেন, পুলিশকে ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। আমরা ঘটনার সঠিক তদন্ত নিশ্চিত করব এবং ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগের আলোকে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করব।